টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার সেরা উপায়

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম – বর্তমানে টেলিগ্রাম এমন একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হিসেবে পরিচিত যেখান থেকে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে।

আমরা জানি টেলিগ্রাম অ্যাপ অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। সাধারণত এই টেলিগ্রাম অ্যাপটি সকলের কাছে ম্যাসেজিং অ্যাপ হিসেবে পরিচিত।

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার সেরা উপায়

টেলিগ্রাম অ্যাপস এ এমন কতগুলো ফিচার রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে, অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। তাই আজকের এই আর্টিকেলে টেলিগ্রাম থেকে সেরা উপায় গুলো বলবো।

আমাদের বাংলাদেশে ২০১৮ সালের পর থেকে টেলিগ্রাম অ্যাপটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমানে টেলিগ্রাম অ্যাপ থেকে চ্যাটিং করার পাশাপাশি বিভিন্ন পক্ষেই তিন নাম্বার যায়।

তাই আপনি যদি টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার সেরা উপায় গুলো জানতে চান? আমাদের লেখাটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে বলুন।

টেলিগ্রামে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম

টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে ইনকাম করার সবথেকে বড় উপায় হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে যদি ভালো পরিমাণে মেম্বার থাকে। তাহলে আপনি বিভিন্ন ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলোর এফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রচুর টাকা রোজগার করতে পারবেন।

মার্কেটিং হচ্ছে কোন ই-কমার্স ওয়েবসাইটের বা প্রোডাক্ট এর লিংক শেয়ার করে আপনারা ভিজিটরদের উত্তর লিঙ্ক দিয়ে, প্রোডাক্ট বিক্রি করলে। প্রোডাক্ট থেকে যে লভ্যাংশ আসবে সেখান থেকে আপনাকে কমিশন প্রদান করা হবে।

বর্তমানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য সবথেকে জনপ্রিয় ই-কমার্স আমাজন।

টেলিগ্রামে পেইড প্রমোশন করে টাকা ইনকাম

পেইড প্রমোশন বলতে বুঝানো হয় টাকা দিয়ে কোন প্রোডাক্ট বা কোন কিছু বিজ্ঞাপন করা। সাধারণত আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে যদি হিউজ পরিমাণের মেম্বার থাকে।

তাহলে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্টের লিঙ্ক শেয়ার করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

টেলিগ্রামে পেইড সাবস্ক্রিপশন করে টাকা ইনকাম

টেলিগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম করার ভালো একটি মাধ্যম হলো পেইড সাবস্ক্রিপশন। পেইড সাবস্ক্রিপশন বলতে টাকা দিয়ে সার্ভিস নেওয়া বোঝায়।

আর যদি একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল থাকে সেক্ষেত্রে আপনি টেলিগ্রামে, এমন কিছু আপলোড করবেন যা টেলিগ্রাম মেম্বারদের প্রয়োজন।

তাহলে আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলকে প্রাইভেট হিসেবে রেখে সাবস্ক্রিপশন চার্জের মাধ্যমে চ্যানেল নাম্বারে জয়েন করাতে পারবেন।

টেলিগ্রামে রিসেলিং করে টাকা ইনকাম

রিসেলিং ও এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রায় একই রকমের। রিসেলিং বলতে বুঝানো হয় কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট/ পণ্য আপনি কাস্টমারদের কাছে বিক্রি করলে, আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণের পেমেন্ট করবে।

Add Comment

Skip to toolbar