৮টি সেরা ঘরে বসে চাকরি করার উপায়

ঘরে বসে চাকরি করার আইডিয়া নিয়ে আজকে বন্ধুরা আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে ।  আপনাদের মধ্যে অনেকেই ঘরে বসে কিভাবে একটি চাকরি করা যায় তা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন ।  বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীরা এবং নারীরা জানতে চেয়েছেন কিভাবে একটি ঘরে বসে চাকরি করা যায় ।

আজকে আপনাদের সাথে কয়েকটি দারুন আইডিয়া শেয়ার করব যার মাধ্যমে আপনারা ঘরে বসেই একটি চাকরি জোগাড় করে ফেলতে পারবেন । এবং আপনি যদি একজন চাকুরীজীবি,  ব্যবসায়ী ও ছাত্রছাত্রী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে এই চাকরিগুলো পার্ট-টাইম হিসেবে করে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করতে পারবেন ।

তাহলে চলুন বন্ধুরা আজকের ঘরে বসে চাকরি করার আইডিয়া আর্টিকেলটি শুরু করা যাক ।

১/ পার্সোনাল ট্রেইনার ( Personal Trainer )

আপনি যদি ফিটনেস সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন এবং বিভিন্ন ধরনের ব্যায়ামের কৌশল সম্পর্কে ভালো ধারণা রেখে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি একজন পার্সোনাল  ফিটনেস ট্রেনার হিসেবে কাজ করতে পারেন ।

আপনি ঘরে বসে একজন পার্সোনাল ট্রেনার হিসেবে কাজ করতে চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে এই কাজটি করতে পারেন । অনলাইনের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন শিক্ষার্থীদেরকে ফিটনেস সম্পর্কে ট্রেনিং দিতে পারেন ।

অনলাইনের মাধ্যমে আপনি শিক্ষার্থীদেরকে কোচিং করাতে পারেন ।  এর জন্য আপনি গুগল মিট, জুম,  স্কাইপির  সাহায্য নিতে পারেন । এভাবে আপনি চাইলে ঘরে বসেই একজন পার্সোনাল ফিটনেস ট্রেইনার হিসেবে চাকরি করতে পারেন ।

এছাড়াও ইউটিউবে ফ্রিতে ফিটনেস নিয়ে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারেন ।

২/ ইমেইল মার্কেটিং (  Email Marketing )

আপনি যদি ভালোভাবে একটি ইমেইল লিখতে পারেন এবং ইমেইল গুলোকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে রাখতে পারেন ।  সেক্ষেত্রে আপনি একজন ইমেইল মার্কেটার হিসেবেও ঘরে বসে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য চাকরি করতে পারেন ।

ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানের ইমেইলগুলো মেইনটেইন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ইমেইল মার্কেটারদের ভাড়া করা হয়ে থাকে ।  নিয়মিত তাদের পণ্যসামগ্রী ও সেবা সম্পর্কে কাস্টমারদের অবগত করানো । 

কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মীদের ইমেইল করে তাদের কর্মসূচি সিডিউল সম্পর্কে জানানো ।  ইত্যাদি কাজ ইমেইল মার্কেটাররা করে থাকে ।  যা আপনি ঘরে বসে এই ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের হয়ে চাকরি করতে পারবেন  ।

৩/ ডাটা এন্ট্রি জবস ( Data entry jobs )

অনলাইন থেকে ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করার জনপ্রিয় যে কয়েকটি উপায় ও মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে ডাটা এন্ট্রি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ফ্রিল্যান্সিং কাজ । 

ডাটা এন্ট্রি কাজটি অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং কাজ এর তুলনায় সহজ হওয়ার কারণে আপনি দ্রুত এই কাজটি শিখে নিজেকে রপ্ত করে ফেলতে পারবেন ।

ডাটা এন্ট্রি কাজ বলতে মূলত বুঝায় অনেকটা কপি-পেস্ট কাজকেই ।  অর্থাৎ এখানে আপনাকে বিভিন্ন হার্ডকপি ডকুমেন্ট থেকে তথ্য নিয়ে টাইপিং করার মাধ্যমে কম্পিউটার ডাটাবেজের সংরক্ষন করে রাখতে হবে ।

বর্তমানে ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সকল প্রতিষ্ঠান তাদের তথ্যগুলো ইন্টারনেটে অথবা কম্পিউটারে সংরক্ষণ করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে । 

ইন্টারনেট সংযুক্ত রয়েছে এমন যে কেউ চাইলেই তার ঘরে বসেই এই ডাটা এন্ট্রি কাজটি করে ঘরে বসে চাকরি করতে পারবে । 

ঘরে বসে ডাটা এন্ট্রি চাকরি করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার টাইপিং দক্ষতা ভালো হতে হবে ।  ডাটা এন্ট্রি কাজ করার ক্ষেত্রে যার টাইপিং দক্ষতা ভালো সে অধিক অর্থ উপার্জন করতে পারবে ।

ডাটা এন্ট্রির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেমন :  ফরম ফিলাপ করা, ক্যাপচা পুরন করা, ডাটা এডিটিং করা, ফরমেটিং করা, অনলাইন থেকে তথ্য নিয়ে তা ডাটাবেজে সংরক্ষিত, অডিও ফাইল  শুনে টেক্সট ফাইলে লেখা ইত্যাদি ডাটা এন্ট্রি কাজের অন্তর্ভুক্ত ।

তাই আপনি যদি ঘরে বসে চাকরি করতে চান কিন্তু আপনার অনলাইন সম্পর্কিত তেমন কাজের দক্ষতা নেই সেক্ষেত্রে আপনি ডাটা এন্ট্রি কাজ দিয়ে শুরু করতে পারেন ।

৪/অনলাইন টিউটর ( Online tutor )

আপনি যদি একজন শিক্ষক বা ছাত্র হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি অনলাইন টিউশনি করে ঘরে বসে চাকরি করতে পারেন । 

বিশেষ করে আপনি যদি গণিত, ইংরেজি, পদার্থবিদ্যা,  বাংলা ব্যাকরণ, ও কম্পিউটারের উপর দক্ষ হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি এই বিষয়গুলো অনলাইনের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের শিখিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন ।

আরো পড়ুন : বিবাহের বায়োডাটা লেখার নিয়ম ।

আবার অনেক ধরনের টিউটরিং ওয়েবসাইটে একজন শিক্ষক হিসেবে চাকরি করতে পারেন ।  সে ক্ষেত্রে স্নাতক ডিগ্রী  থাকা প্রয়োজন হয় বেশিরভাগ চাকরির পোর্টালগুলোতে । তাই এই ধরনের চাকরি গুলোতে আবেদন করার পূর্বে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ভাল করে পড়ে নেবেন ।

বর্তমানে মহামারী করোনার কারণে অনলাইন টিউটরিং অথবা অনলাইনে শিক্ষাদান পদ্ধতি আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ।   তাই আপনি এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে চাকরি করতে পারেন । 

৫/কনটেন্ট রাইটিং জব ( Content writing job )

আপনি যদি একজন লেখক বা রাইটার হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে ব্লগিং পেশা আপনার জন্য একটি উপযুক্ত পেশা ।  আপনি অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের টপিক ও বিষয় নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন ।

ব্লগিং করে ঘরে বসে চাকরি করতে চাইলে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মালিক এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন । 

ন্টারনেটে কোটি কোটি ওয়েবসাইট রয়েছে এবং এই ওয়েবসাইটগুলোর জন্যে প্রয়োজন নিয়মিত শত শত আর্টিকেলের ।  যার ফলে কনটেন্ট রাইটারদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে ।

বিশেষ করে আপনি যদি ইংরেজিতে দক্ষ হয়ে থাকেন এবং একটি বিষয়কে সুন্দরভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি ভাল ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন ।  ইন্টারন্যাশনাল ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে এই কনটেন্ট রাইটারদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে । 

প্রতি ১ হাজার ইংরেজি শব্দের একটি আর্টিকেল লিখে দেওয়ার বিপরীতে ১০০ থেকে ৫০০ ডলার পর্যন্ত আয় করা সম্ভব ।

তাই আপনি যদি একজন ছাত্র হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার জন্য এটি সবচেয়ে উপযুক্ত একটি ঘরে বসে চাকরি বলে আমি মনে করি ।  এর কারণ এই চাকরির ক্ষেত্রে কোন ধরনের ধরা বাধা নেই । আপনি আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি এই কনটেন্ট রাইটিং কাজটি করতে পারেন ।

এবং পরবর্তীতে আপনি চাইলে নিজের একটি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে লেখালেখির মাধ্যমেও অর্থ উপার্জন করতে পারবেন ।

৬/ গ্রাফিক ডিজাইন ( Graphic Design )

আপনি যদি নিজেকে একজন সৃজনশীল মানুষ হিসেবে মনে করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি গ্রাফিক ডিজাইন এর কাজটিতে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারেন ।  বর্তমানে সব জায়গায় গ্রাফিক ডিজাইনের ছোঁয়া রয়েছে ।  যেমন: বিভিন্ন ধরনের ব্যানার, পোস্টার, বিজনেস কার্ড, ওয়েবসাইটের লোগো ইত্যাদি তৈরীতে গ্রাফিক ডিজাইনারদের অবদান রয়েছে ।

এবং গ্রাফিক ডিজাইনারদের প্রচুর চাহিদাও রয়েছে ।  যা আমরা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে দেখতে পায় । আপনি গ্রাফিক ডিজাইন কাজটি শিখে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে ঘরে বসে চাকরি করতে পারেন ।

বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলো ছাড়াও নিউজ পোর্টাল সাইটগুলোর সাথে একজন গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে পারেন । প্রতিনিয়ত নিউজ পোটাল সাইটগুলোর জন্য প্রচুর ইমেজ  ও ব্যানার তৈরি করার প্রয়োজন হয় ।

তাই গ্রাফিক ডিজাইন কাজ শিখে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে পারলে সুন্দর একটি ক্যারিয়ার গড়ে তোলা সম্ভব । 

৭/ওয়েব ডিজাইন ( web design )

ওয়েব ডিজাইন কাজ বলতে বোঝায় কোন একটি ওয়েবসাইটকে বা ওয়েবসাইটের নকশা তৈরি করাকেই ।  বর্তমানে ওয়েব ডিজাইনারের চাহিদা আকাশচুম্বী । অনলাইনে আমরা প্রতিদিন যে ইন্টারনেটগুলো খরচ করে থাকি তা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করার মাধ্যমেই খরচ করি ।

আর এই ওয়েবসাইটগুলো তৈরি করে থাকে বিভিন্ন ধরনের ওয়েব ডিজাইনার ও ডেভেলপাররা ।  এছাড়াও বর্তমানে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্যের সব কার্যক্রম অনলাইন নির্ভর হয়ে উঠেছে । 

যার ফলে ছোট বড় সকল প্রতিষ্ঠান এখন নিজেদের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে নিচ্ছে ।  এবং ফলে ওয়েব ডিজাইনারদের প্রচুর চাহিদা বেড়েছে । 

ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে ওয়েব ডিজাইনারদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে ।  একেকটি ডাইনামিক ওয়েবসাইট তৈরী করে দেওয়ার বিপরীতে ওয়েব ডিজাইনাররা প্রায় ৫০০ থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করে নিচ্ছে ।

তাই বর্তমান প্রেক্ষাপট অনুযায়ী যদি ওয়েব ডিজাইন কাজটি শিখে নিজেকে দক্ষ করে বলা যায় সে ক্ষেত্রে সুন্দর একটি স্থায়ী ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার গড়ে তোলা যাবে । 

৮/ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ( Affiliate Marketing )

ঘরে বসে চাকরি করার আরও একটি দারুন উপায় হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা ।  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত কোন ধরনের চাকরি নয় এটি এক প্রকার ব্যবসা বলা যায় ।  তবে আপনি চাইলে এই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং জবও করতে পারেন ।

বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিজনেস করে থাকে আপনি তাদের প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মী হিসেবে ঘরে বসেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন ।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে বোঝায় কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবা অনলাইনের মাধ্যমে প্রমোট করা এবং বিক্রি করা ।  পরবর্তীতে সেই বিক্রিত পণ্য থেকে কমিশন লাভ করাকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে ।

আপনি বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানের হয়ে একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কর্মী হিসেবে ঘরে বসে যেমন চাকরি করতে পারেন তেমনি আপনি চাইলে নিজে একটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিজনেস গড়ে তুলতে পারেন । 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সবচেয়ে বড় একটি প্ল্যাটফরম হচ্ছে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

এছাড়াও এর মাধ্যমে প্যাসিভ ইনকাম জেনারেট করা যায় ।  

প্যাসিভ ইনকাম বলতে বুঝায় এমন একটি ইনকাম যা আপনি একনাগাড়ে কিছুদিন পরিশ্রম করার পর আপনার ব্যবসাটিকে একটি অবস্থানে নিয়ে আসা এবং পরবর্তীতে কাজ না করলেও অটোমেটিক অর্থ উপার্জন হওয়াকে প্যাসিভ ইনকাম বলে । 

উদাহরণস্বরূপ :  একজন লেখক একটি বই একবার মাত্র লিখে থাকেন কিন্তু বইটি প্রতিবার বিক্রি হওয়ার সাথে সাথে লেখক প্রকাশক থেকে একটি নির্দিষ্ট কমিশন লাভ করে থাকেন ।  একেই বলে প্যাসিভ ইনকাম । 

আরো পড়ুন : ১০টি সেরা গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া ।

ঘরে বসে পার্ট টাইম চাকরি ( Part time job from home )

আপনাদের মধ্যে অনেকে যারা ছাত্র-ছাত্রী এবং নারী রয়েছেন তারা জানতে চেয়েছেন কিভাবে ঘরে বসে পার্ট টাইম জব করা যায় ।  

তাদেরকে বলতে চাই আজকে আমাদের আর্টিকেলে যে ঘরে বসে চাকরি করার আইডিয়া গুলো উপরে শেয়ার করা হয়েছে তার সবগুলোই আপনি ঘরে বসে পার্ট টাইম জব হিসেবে করতে পারবেন ।

আপনাদের কথা মাথায় রেখেই আজকের আর্টিকেলের ঘরে বসে চাকরি আইডিয়ার তালিকাটি সাজানো হয়েছে ।

মেয়েদের ঘরে বসে রোজগার

যেহেতু আজকের আর্টিকেলটি ঘরে বসে চাকরি করার আইডিয়া নিয়ে লেখা হয়েছে সেহেতু এখানে মেয়েদের জন্য ঘরে বসে রোজগার করার আলাদা কোন আর্টিকেল লেখার প্রয়োজন নেই ।  

কারণ ঘরে বসে চাকরি করার যে ধরনের আইডিয়া গুলো আজকে শেয়ার করা হয়েছে তা সকল মহিলারা ঘরে বসেই করতে পারবেন ।

ঘরে বসে মোবাইলে আয়

বন্ধুরা আপনাদের মধ্যে অনেকেই ঘরে বসে কিভাবে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করা যায় তার সম্পর্কেও জানতে চেয়েছেন । ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করতে চাইলে আপনি  ক্যাপচা পুরন, ফরম ফিলাপ, সার্ভে জব, অনলাইন টাইপিং জব, কনটেন্ট রাইটিং জব এই কাজগুলো করতে পারেন ।

পরিশেষে – Conclusions

বন্ধুরা আজকে আর্টিকেলে আপনাদের সাথে ঘরে বসে চাকরি করার দারুন ৮টি আইডিয়া শেয়ার করা হলো ।  এবং কিভাবে ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করা যায় ?  ঘরে বসে মেয়েদের রোজগারের কয়েকটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ।  

তাই বন্ধুরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের কাছে ভাল লেগে থাকে তাহলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে আমাদের আর্টিকেলটি শেয়ার করতে পারেন ।  এবং নিচে থাকা কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে পারেন । ধন্যবাদ 

Add Comment

Skip to toolbar